মঙ্গলবার, ২৪ Jun ২০২৫, ০৬:০৩ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ মাদক আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পরোয়ানাভুক্ত আসামী গফুর (৩৮) রাজধানীর শনির আখড়া হতে র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। কেরানীগঞ্জে ১৭০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১২০ পুরিয়া হেরোইন সহ গ্রেফতার ০৪ জন। বরিশাল ৪ আসনের ব্যবসায়ী ও পেশাজীবীদের ভাবনা নিয়ে মতবিনিময় ও সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে বরিশাল-৪ আসনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অগ্রদূত মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কেরানীগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশু ধর্ষণ: গ্রেফতার-১জন। যশোর মনিরামপুর ২৪ ঘন্টার আগেই চঞ্চল্যকর ছিনতাইয়ের রহস্য : আটক-৭। চকরিয়া পেকুয়ার ৭ মামলায় সাবেক এমপি জাফর আলমের ১৮ দিনের রিমান্ড মন্জুর ছায়া স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ফায়ার সার্ভিসের ডিজি জাহিদ, তার সহযোগী ৫ ই আগষ্টের পরবর্তীতে মামলার আসামি পরিচালক অপারেশন তাজুল ইসলাম চৌধুরী ও ডিজির স্টাফ অফিসার শামস আরমান এ কথা দাবি করেন। স্বৈরাচারের সিন্ডিগেটের কবলে ফায়ার ফাইটার সাদ্দাম হোসেন। স্বৈরাচার অটোরিক্সা চালক মাহবুব হত্যা মামলার তদন্তে প্রাপ্ত আসামী সোহাগ (৩০) লালবাগে র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার।

চেক প্রতারনার দ্বায়ে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানের কারাদন্ড

ইমরান হোসেন ইমুঃ

২৮ কোটি টাকা চেক প্রতরণার অভিযোগে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক মামলার মধ্যে দুটি মামলার ২১ জানুয়ারী (সোমবার) রায় প্রদান করেছে আদালত। রায়ে মিজানুর রহমানকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪ কোটি টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলার রায় প্রদান করেন চট্টগ্রাম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ৫ম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক জহির উদ্দিন। যার মামলা নং ৩৬৬০/১৭ এবং ২৯২০/১৭। রায় প্রদান কালে আসামী মিজানুর রহমান পলাতক ছিলেন।


এছাড়াও ২০১৭ সালের ২১ শে সেপ্টম্বর তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার প্রথম রায় প্রদান করা হয়। রায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ঢাকা অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাফিজুর রহমান। পরবর্তিতে, ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ আরো একটি মামলার প্রদান করা হয়। রায়ে মিজানুর রহমানকে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা করেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। সর্বশেষ এনিয়ে মিজানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার মধ্যে ৪টির রায় দেয়া হয়। আসামী মিজানুরের বিরুদ্ধে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে ব্যবসায়ীক প্রয়োজনের কথা বলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সমাজ সেবক মো: আব্বাস উল্লাহর নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে ২৮ কোটি টাকা ধার নেন সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। পরে এ টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন তারিখে ২০ টি চেক প্রদান করেন। চেক গুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। এ ঘটনায় একই বছরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণার একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host